নারী মৈত্রীর আয়োজনে এবং এডুকো বাংলাদেশ এর সহায়তায় ১৭ এপ্রিল, ২০২৩ইং তারিখ অনুষ্টিত হলো অবহিকরণ এবং অধিপরামর্শ সভা। সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কাজী হাফিজুল আমিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক), ঢাকা জেলা। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মাহনাজ হোসেন ফারিবা (সিনিয়র সহকারি সচিব) উপ-পরিচালক (ম্যাজিষ্ট্রেট) মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, ঢাকা। জনাব ফয়সাল আহমেদ এএসপি, কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স জাতীয় জরুরী সেবা, ৯৯৯। শাহিন আক্তার সাথী, ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ২৯,৩০,৩২ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোশেন। গোলাম কিবরিয়া, সিনিয়র ম্যানেজার-শিক্ষা, এডুকো বাংলাদেশ। প্রকল্পের ফোকাল পার্সন রাফেজা আক্তার, প্রজেক্ট ম্যানেজার, এডুকো বাংলাদেশ। অবহিতকরণ সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব শাহীন আক্তার ডলি, নির্বাহী পরিচালক, নারী মৈত্রী।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন আবু সায়েম মোঃ তৌহিদুল ইসলাম, থানা শিক্ষা অফিসার-ধানমন্ডি, এসএম জসীম উদ্দীন, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর। শাহীনা আক্তার সুইটি, সমাজ সেবা কর্মকর্তা, খিলগাঁও, ঢাকা। ইনচার্জ ১০৯, ব্যবস্থাপক ১০৯৮। ভাটারা এবং বাড্ডা থানার সাব-ইন্সপেক্টর, সরকারি প্রাথমকি বিদ্যালয় এবং কমিউনিটি স্কুলের প্রধান শিক্ষকগণ, স্কুল ম্যানেজমেন্ট কমিটি, এনজিও কর্মকর্তা, এডভোকেট, ফুটবল ক্লাব কোচ, অভিভাবকগণ, ইয়ুথ ক্লাবের সদস্যবৃন্দ এবং নারী মৈত্রী সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট ও প্রকল্প কর্মকর্তাগণ। প্রোগ্রাম সঞ্চালনায় ছিলেন তাসলিমা হুদা, প্রকল্প সমন্বয়কারী, নারী মৈত্রী।
শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন শাহীন আক্তার ডলি, নির্বাহী পরিচালক নারী মৈত্রী। তিনি তার বক্তব্যে সকলকে ধন্যবাদ প্রদান করেন এবং নারী মৈত্রীর কার্যক্রম ও নারী মৈত্রী দ্বারা পরিচালিত এডুকো বাংলাদেশের অর্থায়নে যে সকল কাজগুলো বাস্তাবায়িত হচ্ছে সেই সকল কাজের বর্ণনা করেন। তিনি ইয়ুথদের নেতৃত্ব বিকাশে নারী মৈত্রীর কাজের কথাও তুলে ধরেন।
জনাব গোলাম কিবরিয়া সিনিয়র ম্যানেজার তিনি তার বক্তব্যে নারী মৈত্রী এবং এডুকো বাংলাদেশ এর কাজ এর কথা তুলে ধরেন। তিনি আরও বলেন আমাদের যে জরুরী সেবার নাম্বারগুলো আছে সেগুলোকে কিভাবে মাঠ পর্যাযে আরও প্রচারণা চালানো যায় সেই বিষয়ে কাজ করা প্রয়োজন।
প্রধান অতিথি কাজী হাফিজুন আমিন বলেন এনজিওরা সব সময় মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করে থাকেন। সরকারের পাশাপাশি এনজিওগুলো নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছে। আর এই কাজগুলো এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা পূরণে সক্রিয় ভূমিকা রাখছে। নারী মৈত্রীর কথা বলতে যেয়ে বলেন ১৯৮৩ সাল থেকে নারী মৈত্রী কাজ করছে তাই আমি বলবো,“শুধু প্রজেক্ট বাস্তবায়নের জন্য নয় আমি মনে করি সত্যিকার নেতৃত্ব তৈরী করে সমাজ পরিবর্তনে কাজ করতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “ভদ্র পল্লীর বাইরে যারা থাকেন তাদের ভাগ্যের উন্নয়ন করা নারী মৈত্রীর কাজ এবং কাউকে পিছনে ফেলে নয়।”